RUMORED BUZZ ON ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Rumored Buzz on ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Rumored Buzz on ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

সুনিষ্কাশিত উঁচু ও মাঝারি উঁচু উর্বর জমি নির্বাচন করতে হবে এবং ২-৩ টি চাষ দিয়ে ভালোভাবে মই দিতে হবে।

আমাদের দেশে এমন অনেক ব্যবসায়ী ভাইরা আছেন যারা তাদের বাড়ির সামনে/ বাডির ছাদের অল্প ফাঁকা অংশটুকু কাজে লাগিয়ে সুন্দর বাগান তৈরি করেন।

আমরা সবাই জানি যে মানি প্ল্যান্ট উপরে উঠতে ভালোবাসে। এর জন্য, আমরা প্লাস্টিক বা বাঁশের খুঁটি যুক্ত করতে পারি। এই খুঁটিকে অবলম্বন করে গাছটি যথাযথভাবে বেড়ে উঠতে পারবে। আপনি এটিতে দড়ি যোগ করতে পারেন যাতে এটি চারপাশে ঘূর্ণায়মান হয়। আপনি ডালপালা বেঁধে রাখতে পারেন যতক্ষণ না এটি চূড়ায় পৌঁছায়। সুতরাং, গাছটিকে সঠিকভাবে উপরে উঠতে সাহায্য করা হল মানি প্ল্যান্ট দ্রুত বৃদ্ধির আরেকটি উপায়।



২. বড় আকারে ফুল পেতে প্রথম দিকে বের হওয়া পুষ্পকুড়ি ভেঙে দিতে হবে।

কখনোই এর বৃদ্ধির সময় ব্যতীত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না এতে করে বিপদ হতে পারে। যেমন গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সঠিক পরিমাণে ও সঠিক সময়ে সার প্রয়োগ করতে হবে।

শীতের ফুল- গ্লাডিওলাস ফুল গাছের সম্পূর্ন পরিচর্যা

জমি তৈরি ও রোপণ : জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে সমান করে তিন মিটার পরপর সব দিকে সারি করে চারা লাগানো যেতে পারে। চারা রোপণের মাসখানেক আগে গর্ত তৈরি করে তা সারমাটি দিয়ে ভরে রেখে দিতে হবে। প্রতি গর্তে ৪০ কেজি পচা গোবর, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম করে টিএসপি ও এমওপি সার, ১০ গ্রাম করে জিপসাম, জিঙ্ক সালফেট ও বোরাক্স সার দেয়া যেতে পারে। বছরের যেকোনো সময় চারা লাগানো যেতে পারে। তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে লাগালে ভালো হয়। প্রতি গর্তে চার থেকে পাঁচটি চারা লাগাতে হবে। সিমেন্ট বা বাঁশের খুঁটির সাথে গাছ লতিয়ে দিতে হবে।

আগাছা দমনের কার্যকরী সমাধান মালচিং পেপার

পুষ্টিমূল্য : ড্রাগন ফলের ১০০ here গ্রামের মধ্যে ৫৫ গ্রাম থাকে ভক্ষণযোগ্য। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে থাকে পানি ৮০ থেকে ৯০ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৯ থেকে ১৪ গ্রাম, প্রোটিন ০.১৫ থেকে ০.৫ গ্রাম, চর্বি ০.১ থেকে ০.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৩ থেকে ০.৯ গ্রাম, অ্যাশ ০.৪ থেকে ০.৭ গ্রাম ও ক্যালরি ৩৫ থেকে ৫০। এ ছাড়া খনিজ ও ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো­ ক্যালসিয়াম ৬-১০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৩-০.৭ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৬-৩৬ মিলিগ্রাম, নায়াসিন ০.

ড্রাগন ফলের চাষ বানিজ্যিক ভাবে যেমন লাভজনক তেমন রয়েছে এই ফলের অনেক উপকারিতা। চিরাচরিত ও গতানুগতিক চাষ থেকে বেরিয়ে এসে যে সব কৃষক বন্ধুরা নতুন এবং বিকল্প চাষ শুরু করেছেন, তারাই লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেমন ভারতবর্ষ এবং বাংলাদেশের বিভিন্য স্থানে মিষ্টি আঙ্গুর ফলের চাষ হচ্ছে, আপেলের চাষ হচ্ছে, কমলা লেবুর চাষ হচ্ছে, কাল গমের চাষ হচ্ছে, আরো অনেক…

মোংলায় ৬ হাজার বস্তা সরকারি চাল নিয়ে ডুবে গেলো জাহাজ

শিকড় পচা রোগ হলে আক্রান্ত গাছ তুলে বাকি গাছে ও মাটিতে ভালো করে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হয়। শিমের গোড়া ও শিকড় পচা রোগ সাধারণত বর্ষার শুরুতে বা অতি বর্ষণের ফলে গোড়ায় পানি জমলে হয়। তবে মাঝে মাঝে আবহাওয়ার আর্দ্রতা বেড়ে গেলে ও উচ্চ তাপমাত্রায় গোড়া পচা রোগের প্রকোপ দেখা দেয়।

ছাত্রলীগের সমাবেশ ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে মাইকিং

Report this page